Adsence

রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৪

জীবন সঙ্গী নির্বাচন

আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্নিত । রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, মেয়েদের বিয়ে চারটি জিনিসের ভিত্তিতে হয়ে থাকে, তার সম্পদের জন্য, বংশ মর্যাদার জন্য, রুপের জন্য ও দ্বীনদারীর জন্য। অতএব তোমরা দ্বীনদার নারী বিয়ে করো। তাহলে তোমাদের কল্যান হবে । -(বুখারী ও মুসলিম)

জামায়াতে নামাজ আদায় করার সওয়াব

আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্নিত । রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, একাকী নামাজ আদায় করার চেয়ে জামায়াতে নামাজ আদায় করার মর্যাদা সাতাশ গুন বেশী। -(মুসলিম)

বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৪

মুসলমানের পছন্দ

আনাস (রাঃ) থেকে বর্নিত। নবী (সাঃ) বলেছেন, তোমাদের কেউ ঈমানদার হয় না, যতক্ষন পর্যন্ত না সে নিজের জন্য যা পছন্দ করে তার মুসলিম ভাইয়ের জন্যও তাই পছন্দ করে। (বুখারী)

বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৪

সন্তানকে নামাজের শিক্ষা

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, তোমরা তোমাদের সন্তানদেরকে সাত বছর বয়স হলে নামাজের জন্য আদেশ করো। নামাজ না পড়লে দশ বছর বয়সের সময় প্রহার করো। এ বয়সে পৌছলেই তাদের শয্যা পৃথক করে দাও।

জান্নাতবাসী স্ত্রী

আনাস (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যে স্ত্রী পাচ ওয়া্ক্ত নামাজ পড়লো, রমজানে রোযা রাখলো, লজ্জাস্থানের হেফাজত করলো, স্বামীর আনুগত্য করলো সে ইচ্ছামত জান্নাতে যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। -(মিশকাত)

সদাচার

ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যাক্তি আত্মীয়-স্বজনের সদাচারের কারনে তাদের সঙ্গে সদাচার করে তাকে প্রকৃত সদাচারী বলা যায় না। বরং প্রকৃত সদাচারী হলো সেই ব্যাক্তি যার আত্মীয়-স্বজন তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার পরেও সে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করার চেষ্টা করে। -(বুখারী)

সদকায়ে জারিয়া

আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, মানুষের মৃত্যুর পর তার তিন রকমের আমল ব্যতিত সব রকমের আমলই বন্ধ হয়ে যায়। প্রথমত- সদকায়ে জারিয়া, দ্বিতীয়ত- জনহিতকর শিক্ষা, তৃতীয়ত - এমন সুসন্তান যে তার জন্য দোয়া করতে থাকে। -(মুসলিম)

ক্ষুধার্তকে সাহায্য করা

আনাস (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, সর্বোত্তম সদকা হলো কোন ক্ষুধার্তকে পেট ভরে খাওয়ানো। -(মিশকাত)

রবিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৪

উত্তরাধীকার থেক বঞ্চিত করা

আনাস (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যাক্তি উত্তরাধীকার থেকে কোন উত্তরাধীকারীকে বঞ্চিত করবে, শেষ বিচারের দিন আল্লাহ সে ব্যাক্তিকে জান্নাতের উত্তরাধীকার থেকে বঞ্চিত করবেন। -(ইবনে মাজা)

বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৪

দ্বীনের ইলম বিদায় নেয়ার অর্থ

যিয়াদ বিন লুবাইদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী করীম (সাঃ) একদিন একটা বিষয় উল্লেখ করেন এবং বলেন, ওটা এমন সময় ঘটবে যখন দ্বীনের ইলম বিদায় নিবে। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, ইলম কিভাবে চলে যাবে ? আমরা আল কুরআন পড়ছি এবং আমাদের সন্তানদের তা শিখাচ্ছি। তারা আবার তাদের সন্তানদেরকে শিখাবে। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, আমি তোমাকে মদীনার প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের একজন বলে মনে করতাম। তুমি কি দেখছোনা ইয়াহুদী এবং নাসারাগন তাওরাত এবং ইঞ্জিল পড়ছে অথচ ঐ গুলোর শিক্ষার আলোকে কাজ করছে না ? -(ইবনে মাজাহ)

বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৪

কঠিন সময়

আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্নিত আছে। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, এমন এক সময় আসবে যখন লোকেরা অর্থ উপার্জনে হালাল-হারাম বাছবে না। 
(বুখারী)

সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৪

ব্যবসায়িক সদাচার

জাবির (রাঃ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ঔ ব্যাক্তির প্রতি আল্লাহ রহম করুন, যে ক্রয়-বিক্রয় এবং পাওনা আদায়ে নমনীয়। - (বুখারী)

রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৪

সৎ উপার্জন

রাফে ইবনে খোদাইজ (রাঃ) থেকে বর্নিত আছে। তিনি বলেন, বলা হলো, হে আল্লাহর রাসুল, কোন উপার্জন উত্তম? রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, ব্যক্তির নিজের হাতের উপার্জন এবং সৎ ব্যবসা। - (মিশকাত)

বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪

আমানতদারী এবং ঈমান

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আমাদের উদ্দেশ্যে ভাষন দানকালে বলেছেন, যার মাঝে আমানতদারী নেই তার মাঝে ঈমান নেই, আর যার মাঝে ওয়াদা পালন নেই তার মাঝে দ্বীন নেই। (মিশকাত)


ঈমান আনার অর্থ

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, তোমরা (আব্দুল কায়েস গোত্রের প্রতিনিধিগন) কি এক আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার অর্থ জানো? তারা বললো, আল্লাহ ও তার রাসুলই ভালো জানেন। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহর সার্বভৌম শক্তি নেই, আর মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর রাসুল এ কথার স্বাক্ষ্য দান, সালাত কায়েম করা, যাকাত আদায় করা এবং রমজানে রোযা রাখা। (মিশকাত)

ঈমানের বুনিয়াদ

হযরত ওমর ইবনুল খত্তাব (রাঃ) থেকে বর্নিত। একজন আগন্তুক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর নিকট এসে জিজ্ঞেস করলেন, আমাকে ঈমান সম্পর্কে বুঝিয়ে বলুন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, আল্লাহ, তার ফেরেশতা, তার কিতাবসমূহ, তার রাসুলগন, আখিরাত এবং তাকদীরের ভালো মন্দ যা কিছু আছে সবই আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছে তা জানা ও মানাই হচ্ছে ঈমান। (মুসলিম)

উক্ত হাদীসটি একটি বড় হাদীসের অংশ বিশেষ।

মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪

ব্যবসা বানিজ্যে সতর্কতা অবলম্বন

ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, ওজন দানকারী ও পরিমাপকারীদের উদ্দেশ্যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমাদের উপর এমন দুটো দায়িত্ব ন্যস্ত যার অপব্যবহারের জন্যে তোমাদের পূর্ববর্তী উম্মতগন ধ্বংস হয়ে গেছে। (তিরমিযি)

অর্থ্যাৎ আমরা যদি ব্যবসায়ের সামগ্রী ওজন করার বেলায় শঠতা বা দূর্ণীতি বা চুরি করি, যেমন ক্রয়ের বেলায় ওজনে বেশী নেয়া, বিক্রয়ের সময় ওজনে কম দেয়া তাহলে এটা মারাত্মক ধ্বংসের কারন হয়ে দাড়াবে।

মিথ্যা শপথ

আবু যর গিফারী (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ শেষ বিচারের দিন তিন প্রকারের লোকের সাথে কথা বলবেন না, তাদের দিকে তাকাবেন না এবং তাদেরকে পবিত্র করবেন না। তাদরে জন্য নির্ধারিত রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি। আবু যর গিফারী (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসুল ঔসব ব্যর্থ ও ক্ষতিগ্রস্থ লোক কারা? রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, 
- যে গর্ব করে গোড়ালির নীচ পর্যন্ত কাপড় পরিধান করে
- যে কারো উপকার করে তা বলে বেড়ায়
- যে মিথ্যা শপথ করে ব্যবসায় সমৃদ্ধি ঘটায় ।
(মুসলিম)

বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৪

পন্যের দোষ ত্রুটি গোপন না করাঃ


ওয়াসেলা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্নিত আছে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ত্রুটিযুক্ত পন্যের ত্রুটি না জানিয়ে তা বিক্রি করা নাজায়েজ। ত্রুটি জানা সত্তেও তা পরিস্কার বলে না দিয়ে গোপন রাখা অবৈধ। - (মুনতাকী)

একদা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বাজারে এক ব্যবসায়ীর নিকট দিয়ে যাবার সময় দেখলেন, সে খাদ্য সামগ্রী বিক্রি করছে। স্তুপের ভিতর হাত ঢুকিয়ে দিয়ে দেখতে পেলেন তা ভিজা। কারন জিজ্ঞেস করায় সে বললো, বৃষ্টিতে মাল ভিজে গিয়েছিলো। এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, ভিজাগুলো উপরে রাখলেনা কেন?
এ কথা বলে তিনি ঘোষনা করলেন, "যারা আমাদের সঙ্গে প্রতারনা করে তারা আমাদের দলভুক্ত নয়।" 

বুধবার, ১১ জুন, ২০১৪

কবরে/কবর স্থানে নামাজ পড়া

  • ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্নিত। নবী (সাঃ) বলেছেন, তোমরা নিজেদের ঘরে নামাজ আদায় কর এবং তাকে কবর বানিয়ো না। (সহীহ আল বুখারী)
  • আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, আল্লাহ ইয়াহুদী সম্প্রদায়কে ধ্বংস করুক। কেননা তারা নিজেদের নবীদের কবরকে মসজিদে পরিনত করেছে। (সহীহ আল বুখারী)
  • আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, উম্মে সালমা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর নিকট আবিসিনিয়ার ম্যারি গির্জার কথা বর্ননা করলেন। তিনি সেখানে যে সকল প্রতিমুর্তি দেখেছিলেন তা উল্ল্যেখ করলেন। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, তাদের সম্প্রদায়ের যখন কোনো সৎলোক বা নেক বান্দাহ মারা যেত, তারা তার কবরকে মসজিদে পরিনত করতো এবং সেখানে তার প্রতিমূর্তি স্থাপন করা হতো। তারা আল্লাহর নিকট সৃষ্টির অধম। (সহীহ আল বুখারী)

শুক্রবার, ৬ জুন, ২০১৪

মুসলমানের পরিচয়

  • আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্নিত। নবী (সাঃ) বলেছেন, যার জিহবা ও হাত থেকে মুসলমানগন নিরাপদ থাকে সে-ই মুসলিম। আর মুহাজির হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে আল্লাহ যা নিষেধ করেছেন তা ত্যাগ করে। (সহীহ আল বুখারী) 
  • আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যার হাতে আমার জীবন রয়েছে তার কসম, তোমাদের কেউ ঈমানদার হয় না, যতক্ষন না আমি তার নিকট তার পিতা ও পুত্রের চেয়েও প্রিয়তর হই।(সহীহ আল বুখারী)

এক মুসলমানের উপর অন্য মুসলমানের হক

আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে বলতে শুনেছি, এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের পাচটি হক রয়েছে, যথা-
- সালামের জবাব দেয়া
- রুগ্ন ব্যক্তির সেবা-শুশ্রুষা করা
- জানাযায় শরীক হওয়া
- দাওয়াত কবুল করা ও
- হাচি দাতার "আল হামদুলিল্লাহ" এর জবাবে "ইয়ারহামুকুমুল্লাহ" বলা। (সহীহ আল বুখারী)

বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০১৪

কাজের ফলাফল ও নিয়ত

১) আবু মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্নিত। নবী (সাঃ) বলেন, কোনো ব্যাক্তি সওয়াবের আশায় তার পরিবারের জন্য খরচ করলে তা তার জন্য সদকা হবে। (সহীহ আল বুখারী)

২) সা'দ ইবনে ওয়াক্কাস (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, তুমি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য যে কোনো খরচ করলে তার পুরস্কার তোমাকে অবশ্যই দেয়া হবে। এমনকি তুমি তোমার স্ত্রীর মুখে যা তুলে দেবে (তারও সওয়াব পাবে)। (সহীহ আল বুখারী)

৩) হযরত উমর (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, সব কাজই নিয়ত অনুযায়ী হয়। আর প্রত্যেক ব্যক্তি যা নিয়ত করে তাই পায়। কাজেই যার হিজরত আল্লাহ ও তার রাসুলের জন্য হয়েছে, তার হিজরত আল্লাহ ও তার রাসুলের জন্যই হয়েছে। আর যার হিজরত দুনিয়া লাভের বা কোনো মেয়েকে বিয়ে করার নিয়তে হয়েছে, তার হিজরত উক্ত উদ্দেশ্যেই হয়েছে। (সহীহ আল বুখারী)

অন্তরে গুনাহ করার ইচ্ছা পোষন করা

আহনাফ ইবনে কায়েস (রাঃ) বর্ননা করেন। আমি এ ব্যক্তিকে (আলী (রাঃ) অথবা উসমান (রাঃ) ) সাহায্য করতে চললাম। পথিমধ্যে আবু বকর (রাঃ) এর সাথে দেখা হল। তিনি জিজ্ঞেস করলেন কোথায় যেতে চাও? আমি বললাম এ ব্যক্তিকে সাহায্য করতে যাচ্ছি। তিনি বললেন ফিরে যাও, কারন আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে বলতে শুনেছি ,
"যখন দু'জন মুসলমান তাদের তরবারী নিয়ে পরস্পর মুখোমুখি হয়, তখন হত্যাকারী ও নিহত ব্যক্তি উভয়ই জাহান্নামী হয়। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! এতো হত্যাকারীর কথা, কিন্তু নিহত ব্যক্তির ব্যাপারটি কেমন হল? তিনি বললেন, সে তার সাথীকে হত্যা করতে লালায়িত ছিলো। (সহীহ আল বুখারী)

ঈমানের স্বাদ

১) আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী (সাঃ) বলেছেন, যার মধ্যে তিনটি গুন আছে সে ঈমানের স্বাদ পায়। 
১) তার নিকট অপর সকলের চেয়ে আল্লাহ ও তার রাসুল প্রিয়তর হয়।
২) কাউকে ভালবাসলে আল্লাহর জন্যই ভালবাসে।
৩) আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়াকে যেমন অপ্রিয় জানে, কুফরীতে ফিরে যাওয়াকেও তেমনি অপ্রিয় জ্ঞান করে। (সহীহ আল বুখারী)


২) আনাস (রাঃ) থেকে বর্নিত। নবী (সাঃ) বলেছেন, তোমাদের কেউ ঈমানদার হয় না, যতক্ষন পর্যন্ত সে নিজের জন্য যা পছন্দ করে তার মুসলিম ভাইয়ের জন্যও তাই পছন্দ করে। (সহীহ আল বুখারী)